সংবাদে জানা যায় আগরতলা থেকে UP 06 CT 5064 নম্বরের গাড়ি তেলিয়ামুড়া দিকে আসছিল।তেলিয়ামুড়া ট্রাফিক দফতরের এস আই বিজয় চন্দ্র দাস প্রতিদিনের মত সকাল থেকে তেলিয়ামুড়া থানাধীন হাওয়াই বাড়ি এলাকায় দূর পাল্লার গুলিকে চেকিং করছিল।চেকিং করার সময় গাড়ির নম্বর এর সাথে গাড়ির কাগজপত্র নম্বরের গরমিল দেখা দেয়।পরে দেখতে পায় গাড়ির নম্বর প্লেটের উপরে উত্তর প্রদেশ সরকারের নাম্বারের পরিবর্তে হরিয়ানা সরকারের নম্বর রয়েছে।
সন্দেহ হয় এস আই বিজয় কুমার দাস এর।খবর দেওয়া হয় ট্রাফিক ডিএসপি বিক্রমজীত শুক্লা দাস সহ তেলিয়ামুড়া থানায়।ঘটনাস্থলে ট্রাফিক ডিএসপি বিক্রমজীত শুক্লা দাস তেলিয়ামুড়া থানার ওসিসহ পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।শুরু হয় গাড়িতে তল্লাশি।যদিও গাড়িটি পুরোপুরি খালি ছিল।গাড়ির মাঝ খানে গোপন কক্ষে থেকে উদ্ধার হয় প্রায় ৮০০ (আটশ) কেজির উপরে প্যাকেট বন্দি গাজা।
যার বাজার মূল্য আনুমানিক অর্ধকোটি টাকার উপরে হবে বলে।আটক করা হয় গাড়ির চালক ধীরেন্দ্র কুমার এবং বিনোদ যাদবকে।প্রত্যেকের বাড়ি বহিরাজ্যে উত্তরপ্রদেশে। এদিকে এ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান তেলিয়ামুড়া মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সোনা চরণ জমাতিয়া। এদিকে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন স্থানের পুলিশদের ঘুমে রেখে রেখে নেশার সামগ্রীসহ দুনম্বরী জিনিস সামগ্রী রাজ্যে থেকে বহি রাজ্যে পাচার হচ্ছে।পুলিশের সাফল্যের ভাগটা অনেকটাই কম।তবে এখন দেখার বিষয় পুলিশ তার সক্রিয় দায়িত্ব পালন করতে কত সময় নেন।