মৃতদেহ পড়ে থাকার খবর ছড়িয়ে পড়তেই এলাকার মানুষজন সেখানে ভিড় জমান। খবর দেওয়া হয় ধর্মনগর থানার পুলিশকে।ধর্মনগর থানার ওসি মিলন দত্ত সহ পুলিশের পদস্থ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। ড্রেন থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিকে গতকাল থেকেই কলেজ রোড এলাকার জামির হালার বাসিন্দা শংকর দাস নিখোঁজ ছিলেন। তিনি গতকাল বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে বাড়ি ফিরে যাননি।
মধ্য নোয়াপাড়ায় বড়দা সরনীএলাকায় মৃতদেহ পড়ে থাকার খবর পেয়ে নিখোঁজ পরিবারের লোকজন সেখানে ছুটে আসেন। মৃতের পুত্র মৃতদেহটি শনাক্ত করে। মৃত ব্যক্তি শংকর দাস পেশায় একজন কাঠমিস্ত্রি বলে জানা যায়। মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি।পুলিশ আধিকারিকরা জানিয়েছেন ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরই জানা যাবে এটি অস্বাভাবিক মৃত্যু, নাকি হত্যাকাণ্ড।